নীল সাগরের জন্য খ্যাত নীলফামারী। রংপুর বিভাগের একটি ছোট জেলা হলেও সৈয়দপুর বিমানবন্দরের জন্য বিখ্যাত নীলফামারী। নীলফামারীর আকর্ষণ চিনি মসজিদ (সৈয়দপুর) হরিশ চন্দ্রের মন্দির (জলঢাকা) পাবলিক লাইব্রেরী (সদর), ভিন্ন জগৎ (রংপুর) ইউরোপীয়ান ক্লাব (সৈয়দপুর) মৃৎ শিল্প (সৈয়দপুর) এবং নট সেটেলম্যান্ট কারাগার (সৈয়দপুর)।
এছাড়াও রয়েছে সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানা, তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র, বিমান বিন্দর। চলুন অবসরে বেড়িয়ে আসি সৈয়দপুর।
যা যা দেখবেনঃ
চিনি মসজিদ (সৈয়দপুর): দীর্ঘ দিনের ইতিহাসের সাক্ষী এই চিনি মসজিদ। মসজিদটি স্থাপিত হয় ১৮৬৮ সালে। প্রথম দিকে এটি একটি দোতলা টিনের ঘর ছিল। ১৯২০ সালে হাফেজ আঃ করিম এবং ১৯৬৫ সালে জনগণের সহায়তায় মসজিদটি পাকা করা হয়। বর্তমানে মসজিদটি উজ্জ্বল পাথরে শোভিত। বিভিন্ন দেশ থেকে ২৪৩ টি শঙ্কর পাথর ও মর্মর পাথর এনে মসজিদে লাগানো হয়। সৈয়দপুরের ইসলাম এলাকায় অবস্থিত এই পুন্যময় মসজিদটির রয়েছে ৩২টি মিনার ও ৩টি গম্বুজ। চীনা মাটির টুকরো দিয়ে ফুল ও গাছের নক্সা করা হয়েছে বলেই মসজিদকে চিনি মসজিদ বলা হয় বলে মনে করা হয়। দোতলায় একটি অতিথি ভবন আছে। এখানে ইচ্ছে করলে স্বল্প সময়ের জন্য অবস্থান করতে পারেন।
নীল সাগর (সদর): নীলফামারীর ঐতিহ্য নীলসাগর। এটি একটি বিরাটকায় দিঘি। জেলা শহর থেকে ১৪ কিলোমিটার দূরত্বে এর অবস্থান। এর আয়তন ৫৩.৯ একর। অষ্টম শতাব্দীতে এটি খনন করা হয়েছিল বলে জানা যায়। বিরাট রাজা গবাদি পশুর পানি সরবরাহের জন্য এটি খনন করেন। ফলে এটি বিরাট দিঘি নামে পরিচিত হয়। কালক্রমে এটি বিরাট দিঘি থেকে বিরাণী দীঘি বিন্ন দিঘি এবং স্বাধীনতার পর ১৯৯৭ সালে নীলফামারী নামের সাথে সঙ্গতি রেখে রাখা হয় নীলসাগর।
জেলা প্রশাসক আঃ জব্বার এর উদ্যোগে এখানে নির্মিত হয় ১টি হাউস, ১টি পাকা গেট, ১টি মসজিদ ও ১টি তোরণ এবং বৃক্ষ লাগিয়ে মনোরম পরিবেশ সৃষ্টি করা হয়েছে। এই দিঘির পানি খুবই স্বচ্ছ।
নীল সাগরের আঙ্গিনা (সদর): নীলসাগরের পাশে অতিরিক্ত আকর্ষণ হিসেবে দিঘির পূর্ব পাড়ে একটি মন্দির দেখবেন। পশ্চিম পাশে এক দরবেশের আস্তানা। প্রতিদিন এখানে দেহতত্ত্ব গানের আসর জমে উঠে। চৈত্র মাসের পূর্ণিমায় গেলে মেলা থেকে ঘুরে আসতে পারবেন।
ইংরেজ কারাগার (সৈয়দপুর): সৈয়দপুরের বর্তমান পুলিশ লাইন (জিআরপি) ছিল ব্রিটিশ কারাগার। এই কারাগারে আটক রাখা হতো দুর্ধর্ষ নট জাতিকে। ভারতের দক্ষিণ অংশের এই জাতি খুন ও লুটতরাজ চালাতো। দুভাগে বিভক্ত ছিল এই কারাগার। এক পাশে নট (পুরুষ) অন্যপাশে নদী (মহিলা) রাখা হতো। ১৮৭১ সালে এ কারাগারটি প্রতিষ্ঠা করা হয়। জেলারের বাসভবনটি এখন সহকারী পুলিশ সুপারের বাসা।
ইউরোপিয়ান ক্লাব (সৈয়দপুর): আসাম-বেঙ্গল রেলওয়ের একটি উল্লেখযোগ্য স্টেশন সৈয়দপুর, ১৮৭০ সালে এখানে বাংলাদেশের বৃহত্তর বেল কারখানাটি গড়ে উঠে। ইউরোপীয় রেল কর্মীদের চিত্ত বিনোদনের জন্য এখানে গড়ে উঠে ইউরোপিয়ান ক্লাব। বর্তমানে এটি মর্তুজা ইন্সটিটিউট নামে পরিচিত। এখানে ইংরেজ-গন আনন্দ-উল্লাসে মত্ত থাকত। লাল ইটের গাঁথুনির উপর দাঁড়ানো ভবনটি ব্রিটিশ ইতিহাসের কালের সাক্ষী। বর্তমান মর্তুজা ইন্সটিটিউট ৫ হাজার দুষ্প্রাপ্য গ্রন্থ রয়েছে। পর্যটক গন লাইব্রেরীতে বসে অধ্যয়ন করতে পারেন।
হরিশচন্দ্রের রাজবাড়ি (জলঢাকা): জলঢাকা উপজেলার খুটাসারা ইউনিয়নে দেখবেন মহাভারতের দানবীর রাজা হরিনাচন্দ্রের রাজবাড়ির ধ্বংসাব শেষ। ইংরেজ শাসনামলে হরিশ্চন্দ্রের ধ্বংসাবশেষের সুউচ্চ টিলা খনন শুরু এবং দীর্ঘ প্রস্তুরখন্ড উদ্ধার করেন যা আজো কালের সাক্ষী হিসাবে ঘটনাস্থলে পড়ে রয়েছে।
পাবলিক লাইব্রেরী (সদর): ১৮৮৩ সালে প্রতিষ্ঠিত ঐতিহাসিক গ্রন্থাগারটি দেখে নিন। সেখানে গিয়ে জানবেন জমিদার তমিজ উদ্দিন চৌধুরী এ পাঠাগারের উন্নয়নে বিশেষ অবদান রেখেছেন।
নীল কুঠি (শহর): বর্তমানে জেলা প্রশাসনের অফিসারস ক্লাব হিসাবে ব্যবহৃত বিল্ডিংটি এক সময় নীলকুঠি হিসেবে পরিচিত ছিল। ১৮৭৬ সালের দিকে নীল চাষের একটি বিরাট খামার ছিল। নীল চাষে অবাধ্য লোকদের এনে শিকল গিয়ে বন্ধী করে রাখা হতো এবং অমানুষিক নির্যাতন চালানো হতো।
ধর্মপালের মন্দির (ডিমলা): নীলফামারীর ডিমলায় এটি অবস্থিত। ধর্মপালের রাজবাড়িটি ধ্বংস-প্রায়। তবে রাজ বাড়ির মন্দিরটি ঝলমলে অপরূপ সাজে সজ্জিত।
হাতে আরো সময় থাকা যাবেন সদর উপজেলার সোনার এবং সৈয়দপুরের কাশির বেলপুকুরের কুমার পাড়ায়।
নীলফামারী নামকরণের ইতিহাস: সেখানে গিয়ে জানবেন-প্রায় দুই শতাধিক বছর পূর্বে এ অঞ্চলে নীল চাষের খামার স্থাপন করে ইংরেজ নীলকরেরা। বর্তমান নীলফামারী শহরের তিন কিলোমিটার উত্তরে পুরাতন রেল স্টেশনের কাছেই ছিল একটি বড় নীলকুঠি। তাছাড়া বর্তমানে অফিসারস ক্লাব হিসেবে ব্যবহৃত পুরাতন বাড়িটি ছিল একটি নীলকুঠি। ধারণা করা হয়, স্থানীয় কৃষকদের মুখে ‘নীল খামার’ রূপান্তরিত হয় ‘নীল খামারী’তে। আর এই নীলখামারীর অপভ্রংশ হিসেবে উদ্ভব হয় নীলফামারী নামের।
যেভাবে যাবেন: ঢাকা থেকে বাসে এস আর বা আগমনী পরিবহনে যেতে পারেন। গাবতলী থেকে বাসে উঠবেন রংপুর ও সৈয়দপুর হয়ে নীলফামারীতে পৌছতে পারেন। ঢাকা থেকে সড়ক পথে নীলফামারীর দূরত্ব ৩৯৬ কিলোমিটার। ট্রেনে গেলে ১২ ঘণ্টায় কমলাপুর থেকে রংপুর গিয়ে নামবেন। এখান থেকে নীলফামারীর বাস পাবেন। এছাড়া বিমানে গেলে ইউনাইটেড-এয়ারওয়েজে ৩০/৪০ মিনিটে সৈয়দপুর বিমানবন্দরে নেমে এখানকার দর্শনীয় স্থানগুলো দেখে নীলফামারী যাবেন।
কোথায় থাকবেন? নীলফামারী শহরে থাকার জন্য আবাসিক হোটেল পাবেন। আপনার পছন্দমতো একটিতে উঠুন। এ্যাপোল, বনফুল(সৈয়দপুর রোড) অবকাশ (এবাদত প্লাজা), কিংবা নাভানা আবাসিক হোটেলেও উঠতে পারেন।
নীল সাগরের জন্য খ্যাত নীলফামারী। রংপুর বিভাগের একটি ছোট জেলা হলেও সৈয়দপুর বিমানবন্দরের জন্য বিখ্যাত নীলফামারী। নীলফামারীর আকর্ষণ চিনি মসজিদ (সৈয়দপুর) হরিশ চন্দ্রের মন্দির (জলঢাকা) পাবলিক লাইব্রেরী (সদর), ভিন্ন জগৎ (রংপুর) ইউরোপীয়ান ক্লাব (সৈয়দপুর) মৃৎ শিল্প (সৈয়দপুর) এবং নট সেটেলম্যান্ট কারাগার (সৈয়দপুর)।
এছাড়াও রয়েছে সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানা, তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র, বিমান বিন্দর। চলুন অবসরে বেড়িয়ে আসি সৈয়দপুর।
যা যা দেখবেনঃ
চিনি মসজিদ (সৈয়দপুর): দীর্ঘ দিনের ইতিহাসের সাক্ষী এই চিনি মসজিদ। মসজিদটি স্থাপিত হয় ১৮৬৮ সালে। প্রথম দিকে এটি একটি দোতলা টিনের ঘর ছিল। ১৯২০ সালে হাফেজ আঃ করিম এবং ১৯৬৫ সালে জনগণের সহায়তায় মসজিদটি পাকা করা হয়। বর্তমানে মসজিদটি উজ্জ্বল পাথরে শোভিত। বিভিন্ন দেশ থেকে ২৪৩ টি শঙ্কর পাথর ও মর্মর পাথর এনে মসজিদে লাগানো হয়। সৈয়দপুরের ইসলাম এলাকায় অবস্থিত এই পুন্যময় মসজিদটির রয়েছে ৩২টি মিনার ও ৩টি গম্বুজ। চীনা মাটির টুকরো দিয়ে ফুল ও গাছের নক্সা করা হয়েছে বলেই মসজিদকে চিনি মসজিদ বলা হয় বলে মনে করা হয়। দোতলায় একটি অতিথি ভবন আছে। এখানে ইচ্ছে করলে স্বল্প সময়ের জন্য অবস্থান করতে পারেন।
নীল সাগর (সদর): নীলফামারীর ঐতিহ্য নীলসাগর। এটি একটি বিরাটকায় দিঘি। জেলা শহর থেকে ১৪ কিলোমিটার দূরত্বে এর অবস্থান। এর আয়তন ৫৩.৯ একর। অষ্টম শতাব্দীতে এটি খনন করা হয়েছিল বলে জানা যায়। বিরাট রাজা গবাদি পশুর পানি সরবরাহের জন্য এটি খনন করেন। ফলে এটি বিরাট দিঘি নামে পরিচিত হয়। কালক্রমে এটি বিরাট দিঘি থেকে বিরাণী দীঘি বিন্ন দিঘি এবং স্বাধীনতার পর ১৯৯৭ সালে নীলফামারী নামের সাথে সঙ্গতি রেখে রাখা হয় নীলসাগর।
জেলা প্রশাসক আঃ জব্বার এর উদ্যোগে এখানে নির্মিত হয় ১টি হাউস, ১টি পাকা গেট, ১টি মসজিদ ও ১টি তোরণ এবং বৃক্ষ লাগিয়ে মনোরম পরিবেশ সৃষ্টি করা হয়েছে। এই দিঘির পানি খুবই স্বচ্ছ।
নীল সাগরের আঙ্গিনা (সদর): নীলসাগরের পাশে অতিরিক্ত আকর্ষণ হিসেবে দিঘির পূর্ব পাড়ে একটি মন্দির দেখবেন। পশ্চিম পাশে এক দরবেশের আস্তানা। প্রতিদিন এখানে দেহতত্ত্ব গানের আসর জমে উঠে। চৈত্র মাসের পূর্ণিমায় গেলে মেলা থেকে ঘুরে আসতে পারবেন।
ইংরেজ কারাগার (সৈয়দপুর): সৈয়দপুরের বর্তমান পুলিশ লাইন (জিআরপি) ছিল ব্রিটিশ কারাগার। এই কারাগারে আটক রাখা হতো দুর্ধর্ষ নট জাতিকে। ভারতের দক্ষিণ অংশের এই জাতি খুন ও লুটতরাজ চালাতো। দুভাগে বিভক্ত ছিল এই কারাগার। এক পাশে নট (পুরুষ) অন্যপাশে নদী (মহিলা) রাখা হতো। ১৮৭১ সালে এ কারাগারটি প্রতিষ্ঠা করা হয়। জেলারের বাসভবনটি এখন সহকারী পুলিশ সুপারের বাসা।
ইউরোপিয়ান ক্লাব (সৈয়দপুর): আসাম-বেঙ্গল রেলওয়ের একটি উল্লেখযোগ্য স্টেশন সৈয়দপুর, ১৮৭০ সালে এখানে বাংলাদেশের বৃহত্তর বেল কারখানাটি গড়ে উঠে। ইউরোপীয় রেল কর্মীদের চিত্ত বিনোদনের জন্য এখানে গড়ে উঠে ইউরোপিয়ান ক্লাব। বর্তমানে এটি মর্তুজা ইন্সটিটিউট নামে পরিচিত। এখানে ইংরেজ-গন আনন্দ-উল্লাসে মত্ত থাকত। লাল ইটের গাঁথুনির উপর দাঁড়ানো ভবনটি ব্রিটিশ ইতিহাসের কালের সাক্ষী। বর্তমান মর্তুজা ইন্সটিটিউট ৫ হাজার দুষ্প্রাপ্য গ্রন্থ রয়েছে। পর্যটক গন লাইব্রেরীতে বসে অধ্যয়ন করতে পারেন।
হরিশচন্দ্রের রাজবাড়ি (জলঢাকা): জলঢাকা উপজেলার খুটাসারা ইউনিয়নে দেখবেন মহাভারতের দানবীর রাজা হরিনাচন্দ্রের রাজবাড়ির ধ্বংসাব শেষ। ইংরেজ শাসনামলে হরিশ্চন্দ্রের ধ্বংসাবশেষের সুউচ্চ টিলা খনন শুরু এবং দীর্ঘ প্রস্তুরখন্ড উদ্ধার করেন যা আজো কালের সাক্ষী হিসাবে ঘটনাস্থলে পড়ে রয়েছে।
পাবলিক লাইব্রেরী (সদর): ১৮৮৩ সালে প্রতিষ্ঠিত ঐতিহাসিক গ্রন্থাগারটি দেখে নিন। সেখানে গিয়ে জানবেন জমিদার তমিজ উদ্দিন চৌধুরী এ পাঠাগারের উন্নয়নে বিশেষ অবদান রেখেছেন।
নীল কুঠি (শহর): বর্তমানে জেলা প্রশাসনের অফিসারস ক্লাব হিসাবে ব্যবহৃত বিল্ডিংটি এক সময় নীলকুঠি হিসেবে পরিচিত ছিল। ১৮৭৬ সালের দিকে নীল চাষের একটি বিরাট খামার ছিল। নীল চাষে অবাধ্য লোকদের এনে শিকল গিয়ে বন্ধী করে রাখা হতো এবং অমানুষিক নির্যাতন চালানো হতো।
ধর্মপালের মন্দির (ডিমলা): নীলফামারীর ডিমলায় এটি অবস্থিত। ধর্মপালের রাজবাড়িটি ধ্বংস-প্রায়। তবে রাজ বাড়ির মন্দিরটি ঝলমলে অপরূপ সাজে সজ্জিত।
হাতে আরো সময় থাকা যাবেন সদর উপজেলার সোনার এবং সৈয়দপুরের কাশির বেলপুকুরের কুমার পাড়ায়।
নীলফামারী নামকরণের ইতিহাস: সেখানে গিয়ে জানবেন-প্রায় দুই শতাধিক বছর পূর্বে এ অঞ্চলে নীল চাষের খামার স্থাপন করে ইংরেজ নীলকরেরা। বর্তমান নীলফামারী শহরের তিন কিলোমিটার উত্তরে পুরাতন রেল স্টেশনের কাছেই ছিল একটি বড় নীলকুঠি। তাছাড়া বর্তমানে অফিসারস ক্লাব হিসেবে ব্যবহৃত পুরাতন বাড়িটি ছিল একটি নীলকুঠি। ধারণা করা হয়, স্থানীয় কৃষকদের মুখে ‘নীল খামার’ রূপান্তরিত হয় ‘নীল খামারী’তে। আর এই নীলখামারীর অপভ্রংশ হিসেবে উদ্ভব হয় নীলফামারী নামের।
যেভাবে যাবেন: ঢাকা থেকে বাসে এস আর বা আগমনী পরিবহনে যেতে পারেন। গাবতলী থেকে বাসে উঠবেন রংপুর ও সৈয়দপুর হয়ে নীলফামারীতে পৌছতে পারেন। ঢাকা থেকে সড়ক পথে নীলফামারীর দূরত্ব ৩৯৬ কিলোমিটার। ট্রেনে গেলে ১২ ঘণ্টায় কমলাপুর থেকে রংপুর গিয়ে নামবেন। এখান থেকে নীলফামারীর বাস পাবেন। এছাড়া বিমানে গেলে ইউনাইটেড-এয়ারওয়েজে ৩০/৪০ মিনিটে সৈয়দপুর বিমানবন্দরে নেমে এখানকার দর্শনীয় স্থানগুলো দেখে নীলফামারী যাবেন।
কোথায় থাকবেন? নীলফামারী শহরে থাকার জন্য আবাসিক হোটেল পাবেন। আপনার পছন্দমতো একটিতে উঠুন। এ্যাপোল, বনফুল(সৈয়দপুর রোড) অবকাশ (এবাদত প্লাজা), কিংবা নাভানা আবাসিক হোটেলেও উঠতে পারেন।
Dear readers, after reading the Content please ask for advice and to provide constructive feedback Please Write Relevant Comment with Polite Language.Your comments inspired me to continue blogging. Your opinion much more valuable to me. Thank you.
0 Comments