বাংলাদেশের চতুর্থ বিশ্ব ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়ার পথে জাতীয় সংসদ ভবন। এব্যাপারে ২৭ ডিসেম্বর ২০১০ ইউনেস্কোর কাছে আবেদন পাঠানো হয়েছে। সংসদ সচিবালয় কর্তৃপক্ষ আশা করছে ইউনেস্কোর পরবর্তী ঘোষণায় মিশ্র ক্যাটাগরিতে এটি স্থান পেতে পারে।
ইতমধ্যে ১৯৯৮ সালে জাতীয় সংসদ ভবন আগাখান পুরস্কার লাভ করেছে। এছাড়া বহু দেশী বিদেশী গবেষক জাতীয় সংসদ ভবনের উপর পিএচডি ডিগ্রী লাভ করেছেন। ঢাকার শেরে বাংলানগরে এটি অবস্থিত। সেখানে গিয়ে জানবেন মার্কিন স্থপতি প্রয়াত লুই আই কান ১৯৬২ সালে এটি নির্মাণ শুরু করেন , তার মৃত্যুর পর মিঃ হেনরি এ উইল কটস অসমাপ্ত কাজ শেষ করেন। ছাাঁদ ও দেয়ালের স্ট্রাক্চারাল ডিজাইন করেন হেনরি এস পালস বলম। লোকজনের মুখে শুনবেন কান বলতেন ”মানুষের প্রাথমিক আকাঙ্খা হলো সমবেত হওয় । সমাবেশের কেন্দ্রকে ঘিরেই মানবিক প্রতিষ্ঠানগুলো গড়ে উঠে। আর সংসদ হচ্ছে সমাবেশের স্থান।” সমগ্র ভবনটি ৩ ভাগে বিভক্ত। মেইন প্লাজার আয়তন ৭৬০০০ বঃমিঃ সাউথ প্লাজার আয়তন ২১০০০ বঃমিঃ এবং প্রেসিডেন্সিয়াল প্লাজার আয়তন ৬০০০ বঃমিঃ। মেইন প্লাজার ছাঁদ ১১৭ ফুট। প্রথম তলায় একটি গ্রন্থাগার তৃতীয় তলায় সংসদ সদস্যদেও জন্য লাউঞ্জ , এবং উপরতলায় মিলনায়তন। সাউথ প্লাজায় নিয়ন্ত্রিত প্রবেশ পথ , ড্রাইভওয়ে ,প্রধান যন্ত্র প্রকৌশল কক্ষ , গাড়ী পার্কিং , এর স্থান , টেলিফোন একচেঞ্জ ও প্রকৌশলীদের অফিসক্ষ রয়েছে। এছাড়া উত্তর দিকে রয়েছে প্রেসিডেন্সিয়াল প্লাজা । এই প্লাজা সংসদ সদস্য ও অন্যান্য উচ্চ পদস্থ ব্যক্তিদের জন্য ব্যবহৃত হয়ে থাকে। মার্বেল পাথরে আবৃত মেঝ, গ্যালারী ও খোলা পথই এ প্লাজার বৈশিষ্ট্য। জাতীয় সংসদ ভবনে গিয়ে বিশেষ করে ছাঁদের দিকে খেয়াল রাখবেন। লক্ষ করলে দেখবেন –এটি পরিবৃত্তাকার। ছাঁদটি স্বচ্ছভাবে তৈরি করা হয়েছে। যাতে দিনের আলো এতে প্রবেশ করতে পারে। সূর্যের আলো চারদিকের ঘেরা দেয়াল ও অষ্টভুজাকৃতির ড্রামে প্রতিফলিত হয়ে অধিবেশন কক্ষে প্রবেশ করে। সেখানে গিয়ে তথ্য অনুসন্ধান করলে জানতে পারবেন-এ ভবন তৈরির উদ্যোগ নেন প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান। ২৮ নভেম্বর ১৯৮১ উদ্ভোধন করেন প্রেসিডেন্ট আঃ ছাত্তার। আর প্রথম অধিবেশন বসে ১৫ ফেব্রুয়ারী ১৯৮২ । এতে খরচ হয়েছে ১২৯ কোটি টাকা। সংসদ ভবন পরিদর্শন শেষে আপনি সহজেই আপনার হোটেলে ফিরে আসতে পারবেন। বাংলাদেশ ভ্রমণ শেষে দেশে চলে গেলে ও এদেশের মনোলোভা পর্যটনকেন্দ্রগুলো আপনাকে পীছু ডাকবে। লেখকঃ মমিনুল ইসলাম মোল্লা
বাংলাদেশের চতুর্থ বিশ্ব ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়ার পথে জাতীয় সংসদ ভবন। এব্যাপারে ২৭ ডিসেম্বর ২০১০ ইউনেস্কোর কাছে আবেদন পাঠানো হয়েছে। সংসদ সচিবালয় কর্তৃপক্ষ আশা করছে ইউনেস্কোর পরবর্তী ঘোষণায় মিশ্র ক্যাটাগরিতে এটি স্থান পেতে পারে।
ইতমধ্যে ১৯৯৮ সালে জাতীয় সংসদ ভবন আগাখান পুরস্কার লাভ করেছে। এছাড়া বহু দেশী বিদেশী গবেষক জাতীয় সংসদ ভবনের উপর পিএচডি ডিগ্রী লাভ করেছেন। ঢাকার শেরে বাংলানগরে এটি অবস্থিত। সেখানে গিয়ে জানবেন মার্কিন স্থপতি প্রয়াত লুই আই কান ১৯৬২ সালে এটি নির্মাণ শুরু করেন , তার মৃত্যুর পর মিঃ হেনরি এ উইল কটস অসমাপ্ত কাজ শেষ করেন। ছাাঁদ ও দেয়ালের স্ট্রাক্চারাল ডিজাইন করেন হেনরি এস পালস বলম। লোকজনের মুখে শুনবেন কান বলতেন ”মানুষের প্রাথমিক আকাঙ্খা হলো সমবেত হওয় । সমাবেশের কেন্দ্রকে ঘিরেই মানবিক প্রতিষ্ঠানগুলো গড়ে উঠে। আর সংসদ হচ্ছে সমাবেশের স্থান।” সমগ্র ভবনটি ৩ ভাগে বিভক্ত। মেইন প্লাজার আয়তন ৭৬০০০ বঃমিঃ সাউথ প্লাজার আয়তন ২১০০০ বঃমিঃ এবং প্রেসিডেন্সিয়াল প্লাজার আয়তন ৬০০০ বঃমিঃ। মেইন প্লাজার ছাঁদ ১১৭ ফুট। প্রথম তলায় একটি গ্রন্থাগার তৃতীয় তলায় সংসদ সদস্যদেও জন্য লাউঞ্জ , এবং উপরতলায় মিলনায়তন। সাউথ প্লাজায় নিয়ন্ত্রিত প্রবেশ পথ , ড্রাইভওয়ে ,প্রধান যন্ত্র প্রকৌশল কক্ষ , গাড়ী পার্কিং , এর স্থান , টেলিফোন একচেঞ্জ ও প্রকৌশলীদের অফিসক্ষ রয়েছে। এছাড়া উত্তর দিকে রয়েছে প্রেসিডেন্সিয়াল প্লাজা । এই প্লাজা সংসদ সদস্য ও অন্যান্য উচ্চ পদস্থ ব্যক্তিদের জন্য ব্যবহৃত হয়ে থাকে। মার্বেল পাথরে আবৃত মেঝ, গ্যালারী ও খোলা পথই এ প্লাজার বৈশিষ্ট্য। জাতীয় সংসদ ভবনে গিয়ে বিশেষ করে ছাঁদের দিকে খেয়াল রাখবেন। লক্ষ করলে দেখবেন –এটি পরিবৃত্তাকার। ছাঁদটি স্বচ্ছভাবে তৈরি করা হয়েছে। যাতে দিনের আলো এতে প্রবেশ করতে পারে। সূর্যের আলো চারদিকের ঘেরা দেয়াল ও অষ্টভুজাকৃতির ড্রামে প্রতিফলিত হয়ে অধিবেশন কক্ষে প্রবেশ করে। সেখানে গিয়ে তথ্য অনুসন্ধান করলে জানতে পারবেন-এ ভবন তৈরির উদ্যোগ নেন প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান। ২৮ নভেম্বর ১৯৮১ উদ্ভোধন করেন প্রেসিডেন্ট আঃ ছাত্তার। আর প্রথম অধিবেশন বসে ১৫ ফেব্রুয়ারী ১৯৮২ । এতে খরচ হয়েছে ১২৯ কোটি টাকা। সংসদ ভবন পরিদর্শন শেষে আপনি সহজেই আপনার হোটেলে ফিরে আসতে পারবেন। বাংলাদেশ ভ্রমণ শেষে দেশে চলে গেলে ও এদেশের মনোলোভা পর্যটনকেন্দ্রগুলো আপনাকে পীছু ডাকবে। লেখকঃ মমিনুল ইসলাম মোল্লা
Dear readers, after reading the Content please ask for advice and to provide constructive feedback Please Write Relevant Comment with Polite Language.Your comments inspired me to continue blogging. Your opinion much more valuable to me. Thank you.
0 Comments