মমিনুল ইসলাম মোল্লা দু হাজার বছরের পুরনো জনপদ বিক্রমপুর খ্যাত মু¯œীগঞ্জ, অতীশ দিপষ্কর, বল্লাল সেন আর বিজ্ঞানী জগদীশ চন্দ্র বসুর স্মৃতিধন্য এই মু¯œীগঞ্জ। হ্যাঁ, সুধী পাঠক, এ বছরের ভ্রমণ সূচীতে আপনি মু¯œীগঞ্জের নামটি অর্ন্তভূক্ত করতে পারেন। মসজিদ, মাজার, মন্দির, মঠ ও বিখ্যাত দীঘি দেখতে পাবেন মু¯িœগঞ্জ। কি কি দেখবেন?
(১) ইদ্রাকপুর দুর্গঃ মু¯িœগঞ্জে গিয়ে প্রথমেই দেখুন ইদ্রাকপুর দুর্গ। ১৬৬০ খ্রিস্টাব্দের দিকে বাংলার গভর্নর মীর জুমলা নির্মান করেছিলেন ইদ্রাকপুর দুর্গ। বড় বড় কামান বসানো দুর্গটির জৌলুস এখন আর নেই। দুর্গটি দেখতে আপনার স্মৃতির আঙ্গিঁনায় ভেসে উঠবে আজ থেকে ৪শ বছর পূর্বের বাংলার চেহারা। দুর্গটির প্রত্যেক কোনায় আছে ৩৩ মিটার ব্যাসের গোলাকার বেষ্টনী। (২) বল্লালসেনের বাড়িঃ ধলেশ্বরী নদীর তীর ঘেষে বল্লালসেনের বাড়ি। উত্তর-দক্ষিণে রাজবাড়িটি অবস্থিত। ১৮৭৯-৮০ সাল পর্যন্ত এই এলাকায় অনেকগুলো ঢিবি ছিল। বর্তমানে আবাদি জমি হিসেবে ব্যবহৃত হলেও এগুলোর ঐতিহাসিক গুরুত্ব কমে যায়নি। বজ্রযোগিসী, কাজী বাসবা, মু¯িœগঞ্জ প্রভৃতি এলাকায় ৯ম থেকে ১১দশ শতাব্দীর বিশাল কাঠের স্তম্বটি দর্শনীয়। তবে অধিকাংশ মূল্যবান দ্রব্য সামগ্রী ঢাকা যাদুঘরে সংরক্ষণ করা হয়েছে। (৩) আদম মসজিদঃকাজীর বাসবায় দেখবেন বাবা আদমের মসজিদ। অপরৃপ কারুকার্যখচিত মসজিদটির দেয়ালেগুলো খুবই পুরু, ভেতরে পশ্চিম দেয়ালে ৩টি মেহরাব দেকতে পাবেন। পূর্ব দেয়ালে রয়েছে ৩টি দরজা, মসজিদটির চারকোণে ৪টি মিনার রয়েছে। এগুলোতে ৮টি করে কোণ আছে। মসজিদের ভেতরে দুটি পাথরের স্তম্ব রয়েছে। উপরের দিকে তাকালে ৬টি গম্বুজ দেখতে পাবেন। গৌড়ের সুলতান জালাল উদ্দীন ফতেহ শাহের আমলে মালিক কাফুর ১৪৮৩ সালে এই মসজিদটি নির্মাণ করেন। (৪) বাংলাদেশের সর্বোচ্চ মঠঃ বাংলাদেশের সর্বোচ্চ মঠটি দেখুন শ্রীনগরের শ্যাম সিদ্বিতে। সুবিশাল এ মঠের উচ্চতা ২৪২ ফুট। শম্ভুনাথ মজুমদার মহাশয় এ মঠ নির্মাণ করেন। প্রতিষ্ঠাকাল ১৭৫৮ ইংরেজী এবং শম্ভুনাথের বাসার্ত মঠঃ কথাটি মূল দরজার উপরে মার্বেল পাথরের ফলকে লিখা রয়েছে। এছাড়া মু¯িœগঞ্জের টঙ্গীবাড়ীতে দেখুন রং জোড় মঠ। মঠ দুটি কে বা কারা কখন নির্মাণ করেছেন, তা কেউ সঠিক করে বলতে পারেন না। বাবার চিতার উপর নির্মিত মঠটির মূল ভিত্তি ২২ ফুট, উচ্চতা ১৫০ ফুট, অন্যদিকে মায়ের চিতার উপর নির্মিত মঠটি ১৮ ফুট প্রস্ত এবং ১২০ ফুট উচ্চতা বিশিষ্টি। পুরত্ব কোন কোন স্থানে ১০-১৫ ইঞ্চি আবার কোন কোন স্থানে ২৫-৩০ ইঞ্চি। (৫) বার আউলিয়ার মাজারঃ মু¯িœগঞ্জ শহর থেকে ৩ কিলোমিটার দক্ষিণে কেওরা গ্রামে ১২টি মাজার আছে। আপনি এগুলো জিয়ারত করে পূণ্য অর্জন করতে পারেন। এখানে প্রাপ্ত শিলালিপিতে ১২ জনের নাম এবং ৪২১ হিজরির কথা উল্লেখ্য আছে। আউলিয়াগণ সৌদিআরব থেকে ইসলাম প্রচারের জন্য এসেছিলেন। প্রতি বছর ৯ মহরম এখানে ওরশ মোবারক ও ফাতেহা হয়। (৬) রাম পালের দিঘিঃ রমপালের দিঘিটি রাজা বল্লাল সেনের অপর কীর্তি। এটি লম্বায় ১ মাইল এবং প্রস্থে ৫০০ গজ। এলাকাবাসীর জলকষ্ট দূর করার জন্য দিঘি খননের পরিকল্পনা করে বৃদ্ধা মাকে বলেন তিনি না থেমে যতদূর হেঁটে যেতে পারবেন ঠিক ততটুকু লম্বা দিুঘ তিনি খনন করবেন। রাজার মা প্রজাদের স্বার্থে কষ্ট করে হাটতে থাকেন, এ সময় বল্লাল সেন ভাবলেন একরাতে এত বড় দিঘি কাটা অসম্ভব, তাই তিনি কৌশলে মকে থামানোর জন্য মায়ের পায়ে জোঁক লেগেছে বলে চিৎকার করেন। মায়ের থেমে যাওয়া স্থানটি হয় দিঘির শেষ সীমা। দিঘির পাড়ে বসে আরাম করতে পারবেন। (৭) বৌদ্ধ বিহারঃ মু¯িœগঞ্জের রড় কেওড়ার গ্রামে গেলে রাজা ন্যায়পালের শাসনামলের একটি উচ্চ বৌদ্ধ বিহার বা বৌদ্ধ শিক্ষালয়ের কথা জানতে পারবেন। তখন এবং এর নাম ছিল “ ক্বহেরী”। ৯১০ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত বিদ্যালয়টির অবস্থান পরিলক্ষিত হয়। কেউ কেউ ৯৮৮ পর্যন্ত বিদ্যাসনের কথা বলেন। ৮) অতীশ দীপক্ষর স্মৃতি ঃ বজ্রযোগিনী গ্রামে দেখবেন পন্ডিতের ভিটা। আর সে পন্ডিত হচ্ছেন অতীশ দীপষ্কর। খিস্ট্রিয় ৯৮০ সালে তিনি এগ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি দর্শন, ধর্মশাস্ত্র, অর্থশাস্ত্র, জ্যোতিবিদ্যা ও চিকিৎসাশাস্ত্রসহ বহু বিষয়ে পান্ডিত্য লাভ করেন। তিনি লালন্দা, বজ্রাসন, ওদন্তপুরী ও সোমপুর, মহাবিহারে অধ্যাপনা করেন। ১০৫৪ সালে তিনি তিব্বতে মারা যান। ৯) দু হাজার বছরের পুরাকীর্তিঃ আটিগাঁ গ্রামের তরুনরা সম্প্রতি ২ হাজার বছরের ইতিহাস বের করে এনেছে। একদল মাটিকাটা শ্রমিক চৈয়াহার নামক দিঘিতে একটি পুরনো ঘাটের সন্ধান পায়। এ দিঘিতে একটি রহস্যময় কাঠের খুঁিট পাওয়া গেছে। ইটের পাতাটনগুলো ২ হাজার বছরের পুরনো বলে জানা গেছে। ১০.পদ্মা রসর্িোট র্বতমান সময়ে মুন্সীগঞ্জ জলোর র্পযটক আর্কষণরে দকি থকেে যে স্থানটি সবচয়েে এগয়িে সটেি হলো পদ্মা রসর্িোট। প্রমত্তা পদ্মা নদীর বুকে এই রসর্িোটটি অবস্থতি। মুন্সীগঞ্জ জলোর লৌহজং নামক স্থানে এই রসর্িোটটি অবস্থতি। কটজেে যাওয়ার জন্য মাওয়া ফরেঘিাটে রসর্িোটরে নজিস্ব স্পীডবোট রয়ছে।ে
১১.মঘেনা ভলিজে মুন্সীগঞ্জ জলোর গজারয়িা উপজলোয় মঘেনা নদীর কোলঘষেে মঘেনা ব্রীজ হতে ১ কলিোমটিার দূরত্বে এই রসর্িোটটি অবস্থতি। সর্ম্পূণ গ্রামীন নরিবিলিি পরবিশেে এই রসর্িোটটি গড়ে তোলা হয়ছে।ে এখানে অবকাশ যাপনকারীদরে জন্য রয়ছেে এসি ও নন-এসি উভয় ধরনরে কটজে। এখানকার কটজেগুলো দখেতে অনকেটা নপোলি বাড়ঘিররে মতো। কিভাবে যাবেন? ঢাকার পার্শ্ববর্তী জেলা মু¯িœগঞ্জ। সড়কপথে ঢাকা থেকে মু¯িœগঞ্জের দূরুত্ব মাত্র ২৭ কিলোমিটার। সকালে গিয়ে বিকেলেই ফিরে আমতে পারবেন। সড়কপথে যেতে কষ্ট হবে না তবে নৌপথে গেলেই ভাল হয়। সদর ঘাট থেকে মু¯িœগঞ্জগাসী লঞ্চে ২ঘন্টার মধ্যেই পৌছে যাবেন। কোথায় থাকবেন? ইচ্ছে করলে সূর্য ডোবার আগেই ঢাকায় পৌঁছতে পারবেন। আর যদি ঘুরতে ঘুরতে ক্লান্ত হয়ে যান তাহলে থ্রীস্টার হোটেল ( ইসলাম মার্কেট) অথবা মু¯িœগঞ্জ আবাসিক হোটেলে রাত কাটাতে পারেন। সানরাইজ চাইনিজ রেষ্টুরেন্ট, ফুড কিং ( শিশুপার্ক সড়ক) অপূর্ব ফাস্টফুড (সদর রোড) ভাল মানের খাবারের ব্যাবস্থা রয়েছে। লেখক: প্রভাষক, ক্যাম্পেনার সিডিএলজি এবং সহকারী সম্পাদক
Post a Comment
0
Comments
Home
»
»Unlabelled
» ঘুরে দেখুনঃ অতীশ দীপষ্করের দেশ মুন্সীগঞ্জ
মমিনুল ইসলাম মোল্লা দু হাজার বছরের পুরনো জনপদ বিক্রমপুর খ্যাত মু¯œীগঞ্জ, অতীশ দিপষ্কর, বল্লাল সেন আর বিজ্ঞানী জগদীশ চন্দ্র বসুর স্মৃতিধন্য এই মু¯œীগঞ্জ। হ্যাঁ, সুধী পাঠক, এ বছরের ভ্রমণ সূচীতে আপনি মু¯œীগঞ্জের নামটি অর্ন্তভূক্ত করতে পারেন। মসজিদ, মাজার, মন্দির, মঠ ও বিখ্যাত দীঘি দেখতে পাবেন মু¯িœগঞ্জ। কি কি দেখবেন?
(১) ইদ্রাকপুর দুর্গঃ মু¯িœগঞ্জে গিয়ে প্রথমেই দেখুন ইদ্রাকপুর দুর্গ। ১৬৬০ খ্রিস্টাব্দের দিকে বাংলার গভর্নর মীর জুমলা নির্মান করেছিলেন ইদ্রাকপুর দুর্গ। বড় বড় কামান বসানো দুর্গটির জৌলুস এখন আর নেই। দুর্গটি দেখতে আপনার স্মৃতির আঙ্গিঁনায় ভেসে উঠবে আজ থেকে ৪শ বছর পূর্বের বাংলার চেহারা। দুর্গটির প্রত্যেক কোনায় আছে ৩৩ মিটার ব্যাসের গোলাকার বেষ্টনী। (২) বল্লালসেনের বাড়িঃ ধলেশ্বরী নদীর তীর ঘেষে বল্লালসেনের বাড়ি। উত্তর-দক্ষিণে রাজবাড়িটি অবস্থিত। ১৮৭৯-৮০ সাল পর্যন্ত এই এলাকায় অনেকগুলো ঢিবি ছিল। বর্তমানে আবাদি জমি হিসেবে ব্যবহৃত হলেও এগুলোর ঐতিহাসিক গুরুত্ব কমে যায়নি। বজ্রযোগিসী, কাজী বাসবা, মু¯িœগঞ্জ প্রভৃতি এলাকায় ৯ম থেকে ১১দশ শতাব্দীর বিশাল কাঠের স্তম্বটি দর্শনীয়। তবে অধিকাংশ মূল্যবান দ্রব্য সামগ্রী ঢাকা যাদুঘরে সংরক্ষণ করা হয়েছে। (৩) আদম মসজিদঃকাজীর বাসবায় দেখবেন বাবা আদমের মসজিদ। অপরৃপ কারুকার্যখচিত মসজিদটির দেয়ালেগুলো খুবই পুরু, ভেতরে পশ্চিম দেয়ালে ৩টি মেহরাব দেকতে পাবেন। পূর্ব দেয়ালে রয়েছে ৩টি দরজা, মসজিদটির চারকোণে ৪টি মিনার রয়েছে। এগুলোতে ৮টি করে কোণ আছে। মসজিদের ভেতরে দুটি পাথরের স্তম্ব রয়েছে। উপরের দিকে তাকালে ৬টি গম্বুজ দেখতে পাবেন। গৌড়ের সুলতান জালাল উদ্দীন ফতেহ শাহের আমলে মালিক কাফুর ১৪৮৩ সালে এই মসজিদটি নির্মাণ করেন। (৪) বাংলাদেশের সর্বোচ্চ মঠঃ বাংলাদেশের সর্বোচ্চ মঠটি দেখুন শ্রীনগরের শ্যাম সিদ্বিতে। সুবিশাল এ মঠের উচ্চতা ২৪২ ফুট। শম্ভুনাথ মজুমদার মহাশয় এ মঠ নির্মাণ করেন। প্রতিষ্ঠাকাল ১৭৫৮ ইংরেজী এবং শম্ভুনাথের বাসার্ত মঠঃ কথাটি মূল দরজার উপরে মার্বেল পাথরের ফলকে লিখা রয়েছে। এছাড়া মু¯িœগঞ্জের টঙ্গীবাড়ীতে দেখুন রং জোড় মঠ। মঠ দুটি কে বা কারা কখন নির্মাণ করেছেন, তা কেউ সঠিক করে বলতে পারেন না। বাবার চিতার উপর নির্মিত মঠটির মূল ভিত্তি ২২ ফুট, উচ্চতা ১৫০ ফুট, অন্যদিকে মায়ের চিতার উপর নির্মিত মঠটি ১৮ ফুট প্রস্ত এবং ১২০ ফুট উচ্চতা বিশিষ্টি। পুরত্ব কোন কোন স্থানে ১০-১৫ ইঞ্চি আবার কোন কোন স্থানে ২৫-৩০ ইঞ্চি। (৫) বার আউলিয়ার মাজারঃ মু¯িœগঞ্জ শহর থেকে ৩ কিলোমিটার দক্ষিণে কেওরা গ্রামে ১২টি মাজার আছে। আপনি এগুলো জিয়ারত করে পূণ্য অর্জন করতে পারেন। এখানে প্রাপ্ত শিলালিপিতে ১২ জনের নাম এবং ৪২১ হিজরির কথা উল্লেখ্য আছে। আউলিয়াগণ সৌদিআরব থেকে ইসলাম প্রচারের জন্য এসেছিলেন। প্রতি বছর ৯ মহরম এখানে ওরশ মোবারক ও ফাতেহা হয়। (৬) রাম পালের দিঘিঃ রমপালের দিঘিটি রাজা বল্লাল সেনের অপর কীর্তি। এটি লম্বায় ১ মাইল এবং প্রস্থে ৫০০ গজ। এলাকাবাসীর জলকষ্ট দূর করার জন্য দিঘি খননের পরিকল্পনা করে বৃদ্ধা মাকে বলেন তিনি না থেমে যতদূর হেঁটে যেতে পারবেন ঠিক ততটুকু লম্বা দিুঘ তিনি খনন করবেন। রাজার মা প্রজাদের স্বার্থে কষ্ট করে হাটতে থাকেন, এ সময় বল্লাল সেন ভাবলেন একরাতে এত বড় দিঘি কাটা অসম্ভব, তাই তিনি কৌশলে মকে থামানোর জন্য মায়ের পায়ে জোঁক লেগেছে বলে চিৎকার করেন। মায়ের থেমে যাওয়া স্থানটি হয় দিঘির শেষ সীমা। দিঘির পাড়ে বসে আরাম করতে পারবেন। (৭) বৌদ্ধ বিহারঃ মু¯িœগঞ্জের রড় কেওড়ার গ্রামে গেলে রাজা ন্যায়পালের শাসনামলের একটি উচ্চ বৌদ্ধ বিহার বা বৌদ্ধ শিক্ষালয়ের কথা জানতে পারবেন। তখন এবং এর নাম ছিল “ ক্বহেরী”। ৯১০ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত বিদ্যালয়টির অবস্থান পরিলক্ষিত হয়। কেউ কেউ ৯৮৮ পর্যন্ত বিদ্যাসনের কথা বলেন। ৮) অতীশ দীপক্ষর স্মৃতি ঃ বজ্রযোগিনী গ্রামে দেখবেন পন্ডিতের ভিটা। আর সে পন্ডিত হচ্ছেন অতীশ দীপষ্কর। খিস্ট্রিয় ৯৮০ সালে তিনি এগ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি দর্শন, ধর্মশাস্ত্র, অর্থশাস্ত্র, জ্যোতিবিদ্যা ও চিকিৎসাশাস্ত্রসহ বহু বিষয়ে পান্ডিত্য লাভ করেন। তিনি লালন্দা, বজ্রাসন, ওদন্তপুরী ও সোমপুর, মহাবিহারে অধ্যাপনা করেন। ১০৫৪ সালে তিনি তিব্বতে মারা যান। ৯) দু হাজার বছরের পুরাকীর্তিঃ আটিগাঁ গ্রামের তরুনরা সম্প্রতি ২ হাজার বছরের ইতিহাস বের করে এনেছে। একদল মাটিকাটা শ্রমিক চৈয়াহার নামক দিঘিতে একটি পুরনো ঘাটের সন্ধান পায়। এ দিঘিতে একটি রহস্যময় কাঠের খুঁিট পাওয়া গেছে। ইটের পাতাটনগুলো ২ হাজার বছরের পুরনো বলে জানা গেছে। ১০.পদ্মা রসর্িোট র্বতমান সময়ে মুন্সীগঞ্জ জলোর র্পযটক আর্কষণরে দকি থকেে যে স্থানটি সবচয়েে এগয়িে সটেি হলো পদ্মা রসর্িোট। প্রমত্তা পদ্মা নদীর বুকে এই রসর্িোটটি অবস্থতি। মুন্সীগঞ্জ জলোর লৌহজং নামক স্থানে এই রসর্িোটটি অবস্থতি। কটজেে যাওয়ার জন্য মাওয়া ফরেঘিাটে রসর্িোটরে নজিস্ব স্পীডবোট রয়ছে।ে
১১.মঘেনা ভলিজে মুন্সীগঞ্জ জলোর গজারয়িা উপজলোয় মঘেনা নদীর কোলঘষেে মঘেনা ব্রীজ হতে ১ কলিোমটিার দূরত্বে এই রসর্িোটটি অবস্থতি। সর্ম্পূণ গ্রামীন নরিবিলিি পরবিশেে এই রসর্িোটটি গড়ে তোলা হয়ছে।ে এখানে অবকাশ যাপনকারীদরে জন্য রয়ছেে এসি ও নন-এসি উভয় ধরনরে কটজে। এখানকার কটজেগুলো দখেতে অনকেটা নপোলি বাড়ঘিররে মতো। কিভাবে যাবেন? ঢাকার পার্শ্ববর্তী জেলা মু¯িœগঞ্জ। সড়কপথে ঢাকা থেকে মু¯িœগঞ্জের দূরুত্ব মাত্র ২৭ কিলোমিটার। সকালে গিয়ে বিকেলেই ফিরে আমতে পারবেন। সড়কপথে যেতে কষ্ট হবে না তবে নৌপথে গেলেই ভাল হয়। সদর ঘাট থেকে মু¯িœগঞ্জগাসী লঞ্চে ২ঘন্টার মধ্যেই পৌছে যাবেন। কোথায় থাকবেন? ইচ্ছে করলে সূর্য ডোবার আগেই ঢাকায় পৌঁছতে পারবেন। আর যদি ঘুরতে ঘুরতে ক্লান্ত হয়ে যান তাহলে থ্রীস্টার হোটেল ( ইসলাম মার্কেট) অথবা মু¯িœগঞ্জ আবাসিক হোটেলে রাত কাটাতে পারেন। সানরাইজ চাইনিজ রেষ্টুরেন্ট, ফুড কিং ( শিশুপার্ক সড়ক) অপূর্ব ফাস্টফুড (সদর রোড) ভাল মানের খাবারের ব্যাবস্থা রয়েছে। লেখক: প্রভাষক, ক্যাম্পেনার সিডিএলজি এবং সহকারী সম্পাদক
Dear readers, after reading the Content please ask for advice and to provide constructive feedback Please Write Relevant Comment with Polite Language.Your comments inspired me to continue blogging. Your opinion much more valuable to me. Thank you.
0 Comments